মোঃ আলতাফ হোসেন ঃঃ
জীবাণু বা অন্য যে সমস্ত জীবন্ত প্রাণী শরীরের ক্ষতি করে সেগুলো থেকে সংক্রামক রোগ জন্মায়। এই রোগগুলো বিভিন্ন ভাবে বিস্তার লাভ করে। জীবাণু এবং অনেক প্রাণী যেগুলো সংক্রমন ঘটায় সেগুলো এত ছোট যে, খালি চোখে দেখা যায় না। অনুবীক্ষণ বলে একরকম যন্ত্র দিয়ে দেখতে হয় এ দিয়ে ছোট জিনিস কে বড় দেখায়। ভাইরাস ব্যাকটিরিয়ার থেকেও ছোট ।
সর্দি জ্বর ঃ
সর্দি বা ইনফ্লুয়েঞ্জণ হলো সাধারণ ভাইরাসের সংঘটিত হয় এমন সংক্রামক রোগের মধ্যে সর্দিজ্বর বা ইনফ্লুয়েঞ্জা অন্যতম। এই জ্বরে আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি বা কাশির মাধ্যমে রোগজীবাণু রায়ু বাহিত হয়ে অন্যের শরীরে প্রবেল করে। রোগীর দেহের সাথে সরাসরি সংস্পর্শে যেমন- আক্রান্ত ব্যক্তি ছোট শিশুকে আদর করে চুমু খেলে শিশু রোগ হতে পারে। হালকা জ্বর, নাক দিয়ে পানি পড়া মাথা ও শরীরে প্রচন্ড ব্যথা গলা ঘুমঘুম ও ব্যথা করা, ক্লান্তি ভাব অল্প স্বল্প পাতলা পায়খানাও হতে পারে প্রভৃতি এ রোগের লক্ষণ।
যক্ষ্মা :
এটি একটি জীবাণুঘটিত রোগ। ক্ষুধামন্দা, দুর্বল বোধ, দ্রুত ওজন হ্রাস, জ্বর ইত্যাদি যক্ষ্মার লক্ষণ। ফুসফুসের যক্ষ্মার ক্ষেত্রে বুকে ব্যথা ও কাশি হয়। কাশির সাথে রক্ত ওঠে আসতে পারে যক্ষ্মা প্রতিরোধের জন্য টিকার ব্যবস্থা আছে। ফুসফুসের যক্ষ্মা একটা জুরোনে (অনেক দিন থাকে) ছোঁয়াচে (সহজে ছড়ায়) রোগ, যে কোনো এটা হতে পারে। তবে বেশির ভাগ সময় ১৫ থেকে ৩৪ বছর যাদের বয়স যাদের এইডস হয়েছে অথবা যারা দুর্বল, অপুষ্ট বা যক্ষ্মা রোগীর সঙ্গে যারা থাকে, তাদেরই এটা হয়। রোগীকে ছুলে বা তার ব্যবহার করা থাল বাসন ব্যবহার করলে যক্ষ্মা সংক্রমণ ছড়ায় না। সূর্যের আলোর যক্ষ্মার জীবাণু মরে যায়। কাজেই ঘরে খোলা জানালা দিয়ে রোদ এলো সেখানের বাতাসে জীবাণু কম থাকে।
যক্ষ্মা রোগীর হাঁচি ও কাশি থেকে জীবানু বাতাসের সঙ্গে অন্য ব্যক্তির প্রশ্বাসের মাধ্যমে দেহে প্রবেশ করে। খাদ্যের মাধ্যমেও যক্ষ্মার জীবাণু ছাড়তে পারে। যক্ষ্মা সাধারণত ফুসফুসে আক্রমণ করে। তবে মস্তিস্ক, বৃঙ্খ অত্র এবং হাড়েও যক্ষ্মা হতে পারে। যক্ষার যেসব লক্ষণ সবচেয়ে বেশি দেখা যায় : বুকে ব্যথা, তিন সপ্তাহের বেশিসময় ধরে জ্বর। কাশি, সঙ্গে থুতু থাকতে পারে বা নাও থাকতে পারে। ২ সপ্তাহের বেশি সময় ধরে জ্বর (বিকেলের দিকে বিশেষত জ্বর বাড়ে রাত্রে ঘাম হয়), ওজন সমানে কমে যাওয়া, দুর্বলতা বেড়ে যাওয়া এবং ক্ষিদে কমে যাওয়া বুকে ব্যথা।
যক্ষ্মার জীবাণু সহজে মরে না। অনেক দিন ধরে একটানা চিকিৎসা করলে তবে মরে। যতিদিন না স্বাস্থ্য কর্মী বলে যে আপনি ভালো হয়ে গেছেন ওষুধগুলো ব্যবহার করে যান। অনেকটা সুস্থ লাগছে বলেই ওষুধ ব্যবহার বন্ধ করবেন না। যক্ষ্মা পুরোপুাির সারাতে সাধারণত ৬ মাস থেকে ১ বছর লাগে।
টায়ফয়েড : ডাইরিয়া ও কলেরার মতো টাইফয়েড একটি পানিবাহিত সংক্রামক রোগ। টাইফয়েড হলো অন্ত্রে¿র একটা সংক্রমণ যা সমস্ত শরীরের ক্ষতি করে। দুষিত খাবার আজ জল দিয়ে এটা মল থেকে মুখে ছড়ায় এবং প্রায়ই মহামারির আকারে আসে। শরীর ও মাথা ব্যথা প্রচন্ড জ্বর ক্বান্তি এ রোগের প্রধান লক্ষণ। টাইফয়েড রোগীর মলমূত্রের মধ্যে টাইফয়েড জীবাণু থাকে। এই মলমূত্র দ্বারা পানি দূষিত হলে টাইফয়েড রোগের সংক্রমণ ঘটে।
হাম : হাম একটি ভাইরাসজনিত রোগ। হাম শিশু এবং বালক বালিকাদের এক প্রকার তরুন স্পর্শাক্রমন পীড়া। ইহা সর্দিসহ প্রকাশ পায়। সর্দির্জ অবস্থা এবং সর্বাঙ্গে ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র লাল বর্ণের উদ্ভেদ এই রোগের চরিত্রগত রক্ষণ। হামের গুটিকা বা উদ্ভেদগুলো সংঘবদ্ধ হয়ে অসমান দলে পরিণত হয়। সময় সময় চন্দ্রাকৃতির মত সজ্জিত দেখা যায়। এই রোগে জ্বর অবিরাম অবস্থায় থাকে। ইহা শীতকালে ও বস্তকালে অধিক হয়ে থাকে। হামে আক্রমণ শিশুদের প্রচন্ড জ্বর হয়, মুখ, গলা ও দেহের অন্যান্য অংশে লালচে দানা দেখা যায়, নাক দিয়ে অনগল পানি পড়ে। চোখ লাল হয় ও কার্শির মাধ্যমে এ রোগের জাীবাণু অন্যের দেহে প্রবেশ করে।
ম্যারেলিয়া : ম্যালেরিয়া হলো রক্তের একটা সংক্রমণ এ থেকে শীত করে বেশি জ্বর আসে। শরীর কাঁপিয়ে জ্বর আসে মাথা ব্যথা শ্বাস কষ্ট, ক্লান্তি বমি বমি ভাব ডায়রিয়া এরোগের লক্ষণ। এটি একটি ভীষণ কমন রোগ। এখন প্রায় ঘরে ঘরে ম্যালেরিয়া জ্বর হতে দেখা যায়। আমরা জানি মশার কামড় থেকে এই রোগ ছড়ায়। এজন্য সবচেয়ে আগে মশার জন্ম যাতে না হয় এবং মশা যাতে না কামড়ায় সেদিকের লক্ষ্য রাখতে হবে। মনে রাখবেন, ম্যালেরিয়ার মশা কিন্তু নোংরা জলে নয় পরিস্কার জলেই জন্মে। এ জন্যজল ঢাকা দিয়ে রাখবেন। একটা বিশেষ প্যারাসাইট বা পরজীবি মশা ম্যালেরিয়া ছাড়য়। মশা সংক্রামিত লোকের রক্তের সঙ্গে ম্যালেরিয়ার পরজীবি শুষে নিয়ে পরে যে লোকটি কামড়ায় তার শরীরে সেগুলো ঢুকিয়ে দেয়।
এইডস : কয়েক বছর ধরে আমরা এইডস রোগটির কথা শুনছি। আমাদের দেশের আর সমাজে এই মারাত্মক রোগটি এখন বেশ তাড়াতাড়ি ছড়িয়ে পড়ছে। রোগটি ভংঙ্কর এবং একটি ভাইরাসজনিত সংক্রামক রোগ। এটি সারিয়ে ফেলার কোন চিকিৎসা আজও বার হয়নি। তবে এইডস সাধারণ ভাবে ছোঁয়াছে নয় এবং একটি প্রতিরোধ করা বা এড়ানো সম্ভব। তবে প্রতিরোধ করতে হলে আমাদের সকলেরই বোঝা দরকার রোগটা কি কি থেকে ঘটে এবং কি কি ভাবে ছড়ায় রোগটির নাম হলো একাইয়ারড ইমিউনো ডেফিসিয়েন্সি সিনড্রোম সংক্ষেপে এইডস। রোগটি ঘটায় যার নাম একটি ভাইরাস যার নাম ইউম্যান ইমিউনো ডেফিসিয়েন্স ভাইরাস সংক্ষেপে এইচ,আই,ভি।
কোনো ব্যক্তির শরীরে এইচআইভি সংক্রমণ ঘটলে তার শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা ক্রময় কমতে থাকে। এর ফলে অন্য কোনো রোগ ওই ব্যক্তিকে অতি সহজেই আক্রমন করে। এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের ব্যবহৃত ইঞ্জেকশনের সূঁচ অন্য কারো শরীরে ব্যবহার করলে, এইচআইভি আক্রান্ত মায়ের বুকের দুধ খেলে বা এইচআইভি আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরের যে কোনো তরণ অংশ অন্যের শরীরে প্রবেশ করলে এইচআইভি হতে পারে।
জন্ডিস : জন্ডিস ভাইরাস দ্বারা সংক্রামিত হয়। জন্ডিস আক্রান্ত ব্যক্তির চোখের সাদা অংশ পায়ের চামড়া ও প্রস্রাব হলুদ বর্ণ ধারণ করে। পেটে ব্যথা জ্বর হতে পারে। খাদ্যে রুচি থাকে না এবং বমি হতে পারে। রোগের মাত্রা বেশি হলে রোগীর মৃত্যু ঘটতে পারে। রোগীর মুত্র, থুতু, লালা বুকের দুধ ইত্যাদিতে হেপাটাইটিস ভাইরাস থাকে। সাধারণত খাদ্য দ্রব্যের মাধ্যমে এ রোগের জীবাণু শরীরে প্রবেশ করে।
জিপথেরিয়া : শিশুদের আরেকটি মারাত্মক সংক্রামক রোগ হচ্ছে ডিপথেরিয়া। ইহা এক প্রকার জীবাণু সংক্রান্ত রোগ বিশেষ কেবলস্ লোফলার ব্যাসিলাম নামক এক প্রকার জীবাণু এই রোগ সৃষ্টি করে। এই রোগটি ডিফথেরাইটিম, ম্যালিগন্যান্ট সোরথ্রোট, ম্যালিগন্যান্ট কুইনাসি ইত্যাদি নামেও অভিহিত যথা সময়ে চিকিৎসা না হলে একটি মৃত্যুর কারণ ও হতে পারে। জ্বর গলা ব্যথা এবং গলা ফুলে গিয়ে কাবার খেতে অসুবিধা হয়। এই রোগে আকান্ত বক্তির বা শিশুর হাসি কাশির মাধ্যমে ও বাতাসের সাহায্যে ডিফথেরিয়া রোগের জীবাণু অন্যের শরীরে প্রবেশ করে। ডিফথিরিয়া রোগে গলার মধ্যে কৃত্রিম ঝিল্লী উৎপন্ন হয়। এই জন্য ইহাকে ঝিল্লী প্রদাহ বলা যায় এই রোগ অতন্ত স্পর্শক্রম। শিুরা এই রোগে প্রায়ই আক্রান্ত হয়। অস্বাস্থ্যকর পরিবেশে এবং ড্রেনের দূষিত বাষ্প ইহার গৌন কারণ ডিফতেরিয়ার গলদেশের শ্লৈস্কিক ঝিল্লীতে এক প্রকার ধূসর বর্ণের পর্দা উৎপন্ন হয় ইহাকে কৃত্রিম ঝিল্লী বলে। এই ঝিল্লি ঢাকবার এবং তালুমূল অর্থাৎ টনসিলের উপর অবস্থিত থাকে, ইহা মূল শ্লৈষ্টিক ঝিল্লীর সঙ্গে মিলিত হয়ে যায় এবং ইহা হতে পৃথক করা যায় না।
এই রোগের জীবাণু শরীরের মধ্যে প্রবেশ করার দিন বা বারো দিন পর হতে লক্ষণ গুলো প্রকাশ পেতে আরম্ভ করে। প্রবল জ্বর, গাত্র বেদনা, অবসগত্রা, খকখক করে কাশি এবং শ্লেষ্মা ওঠাবার চেষ্টা করে। টনসিল স্কীত হয়ে ওঠে এবং ঝিল্লী প্রদাহ শুরু হয়। ঝিল্লী যদি নাসিকা পযন্ত বিস্তৃত হয় তা হলো। ইহাকে নাজাল ডিফতিরিয়া বলে। লাসিকা হতে রক্ত এবং হরিদ্রা বর্ণের দুর্গদ্ধময় শ্লেষ্মা নির্গমন হয়। ঝিল্লী যদি স্বরযন্ত্র পর্যন্ত বিস্তৃত হয় তবে ইহাকে ল্যারিজ্ঞিয়াল ডিফথিরিয়া বলে। স্বরভঙ্গে, ঘুংডি কাশি শ্বাসকষ্ট প্রভৃতি লক্ষণ। শিশুদের ইহা একটি মারাত্মক ব্যাধি। এই রোগ সর্দি ভয়ঙ্কর প্রকৃতির তবে পরিশ্রম ফলস্বরূপ ব্যবসিলার। ব্রংকাইটিস নিউমেনিয়া হৃদপ্রদাহ প্রভৃতি হতে পারে। সাধারণত ক্রমশ প্রচ্ছন্নভাবে রোগ আক্রামণ করে। দৈহিক উত্তাপ ধীরে ধীরে বৃদ্ধি পায়, রোগ ভোগের আদ্যন্ত পর্যন্ত অধিক জ্বর বর্তমানে থাকতে পারে। জ্বরের মাত্রা অনিয়মিত। এইরোগ ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়তে পারে এবং ইহা অত্যান্ত সংক্রামক। যথাসময়ে চিকিৎসা না হলে এটি মৃত্যুরকারণও হতে পারে।
পোলিও ঃ এটি শিশুর একটি মারাত্মক রোগ। এরোগে আক্রান্ত শিশু পঙ্গু হয়ে যায় এবং সারা জীবন এই পঙ্গুত্ব বয়ে বেড়াতে হয়। এতে প্রথমে জ্বর হয়, পরবর্তী পর্যায়ে মাথা ব্যথা করে। শিশুর ঘাড় শক্ত হয়ে যায় এবং হাত পায়ে প্রচন্ড ব্যথা হয়। শিশু দাঁড়াতে পারে না, পড়ে পঙ্গু হয়ে পড়ে। পোলিওর জীবাণুর নাক মুখ দিয়ে শরীরে প্রবেশ করে। সংক্রমিত ব্যক্তির মলের মাধ্যমে এই জীবাণু ছড়ায় ও অন্যকে সংক্রমিত করে।
হেপাইটটিস : হেপাটাইটিস এক রকম ভাইরাসের সংক্রমণ যাতে যকৃতের ক্ষতি হয়। হেপাটাইাটসে সাধারণত অল্প জ্বর হয় বা একটুও হয় না। ছোট ছেলেমেয়ের বেলায় রোগটা সাধারণ অল্প স্বল্প হয় বড়দের বেলায় বেশ কঠিন হয় এই রোগ প্রায়ই মহামারীর আকারে আসে। জ্বর থাকতে পারে কয়েকদিন পর চোখের রং হলুদ হয়ে যায়। রোগী খেতে বা ধুমপান করতে চায় না। অনেক সময় কয়েকদিন কিছু পা খেয়েই থাক্ েখাবার দেখলে বা শুকলে বমি আসে। কখনো কখনো ডানদিকে যকৃতের কাছে ব্যথা হয়। প্রেশ্রাবের রং ঘন হলুদ বা খয়েরি আর মলের রং সাদাটে হয়ে যায়। সাধারণভাবে রোগী ২ সপ্তাহ খুব অসুস্থ থাকে আর তার পরের ১ থেকে ৩ মাস অবধি খুব দুর্বল থাকে।
জীবাণু সংক্রমণের কারণে অনেক রোগের সৃষ্টি হয়। আমাদের চারপাশে নানা রকমের জীবাণু ঘুরে বেড়াচ্ছে। আর প্রতিনিয়ত মানুষের দেহে বিভিন্ন রোগের জীবাণু প্রবেশ করে। তবে রোগের জীবানু দেহে প্রবেশ করলেই যে সে রোগে আক্রান্ত হবে এমন নয়। জীবাণুকে প্রতিরোধ করার জন্য আমাদের শরীরেই প্রতিরোধের ব্যবস্থা আছে। শরীরে এই প্রতিরোধ ব্যবস্থা যথেষ্ঠ শক্তিশারী না হলে রোগ জীবাণু জয়ী হয়। ফলে সে অসুস্থ হয়ে পড়ে। অপর দিকে যার শরীর সকল ও মজবুত রোগ জীবানু তবে শরীরে প্রবেশ করলেও তার প্রতিরোধ ব্যবস্থা জীবাণুকে ধ্বংস করে । জীবাণু ব্রত ক্ষুদ্র যে খালি চোখে দেখা যায় না। লক্ষ কোটি বছর আগেও পথিবীতে জীবাণুর অস্তিত্ব ছিল। তবে সকল জীবাণুই যে শরীরের জন্য ক্ষতিকর তা নয়। কোনো কোন জীবাণু মানব দেহের জন্য উপকারী সংক্রামক রোগেকে আমরা অনুজীবঘটিত রোগও বলতে পারি। সংক্রামক নামকরণ এই জন্য হয়েছে যে এই রোগগুলো এক ব্যক্তির বা প্রাণীর দেহ থেকে বিভিন্ন উপায়ে অন্য ব্যক্তির দেহে সংক্রামিত হয়। বিভিন্ন রোগের সংক্রমণ বিভিন্ন রকম। কতগুলো রোগ আছে অল্প সময়ের মধ্যে মহামারি আকার ধারণ করে। যেমন কলেরা, বসন্ত, ডায়রিয়া, চোখের প্রদাহ ইত্যাদি।
লেখকঃ সাবেক জাতীয় ক্রীড়াবিদ,সভাপতি শারীরিক শিক্ষাবিদ সমিতি
চেয়ারম্যান গ্রিন ক্লাব,শিক্ষক,গবেষক,সাংবাদিক ও কলামিস্ট