ওলন্দাজদের ব্যবসার কেন্দ্র রাজশাহীর সেই বড়কুঠি জাদুঘর হতে যাচ্ছে
সংবাদ জমিন, অনলাইন ডেস্ক ঃঃ
অষ্টাদশ শতাব্দীতে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বাংলায় এসে ওলন্দাজরা রাজশাহীর পদ্মার তীরেএকটি‘বড়কুঠি’ভবন নির্মাণ করেছিলেন। অবশেষে সেই ‘বড় কুঠি’এখন জাদুঘর হতে যাচ্ছে।
বাংলাদেশের অন্যতম প্রাচীন নিদর্শন বড়কুঠি। অষ্টাদশ শতাব্দীতে ব্যবসা-বাণিজ্যের জন্য বাংলায় এসে ওলন্দাজরা রাজশাহীর পদ্মার তীরে এই বড়কুঠি ভবন নির্মাণ করেছিলেন। পরে ১৯৫৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার পর আনুষ্ঠানিকভাবে রাবির কার্যক্রম শুরু হয়। ১৯৫৪ সালে পদ্মাতীরের ‘বড় কুঠি’ নামে পরিচিত ঐতিহাসিক রেশম কুঠির ওপরতলায়। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ক্লাস শুরু হয় রাজশাহী কলেজে। উপাচার্য ও উপ-উপাচার্যের দফতর প্রতিষ্ঠা করা হয় পদ্মার তীরের বড়কুঠি নামে পরিচিত এই ঐতিহাসিক রেশম কুঠির উপর তলায়।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার পর বড়কুঠি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিকানাধীন ছিল। আশার বাণী,সিদ্ধান্ত গ্রহণ করা হয়েছে জাদুঘর হবে রাজশাহীর ‘বড়কুঠি’। যেহেতু এটি ওলন্দাজরা নির্মাণ করেছিল, তাই জাদুঘরটি ডাচদের ব্যবহৃত জিনিসপত্র, ছবি, পেইন্টিং, বড়কুঠি নির্মাণের ইতিহাসসহ সবকিছু সংরক্ষণ করা হবে। কাজ শেষে জাদুঘরটি জনগণের জন্য উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। তথ্যসূত্র-সংগৃহীত